Posts

Showing posts from April, 2022

‘মুসলিমদের একতার প্রতীক কাবা শরীফ’

Image
‘মুসলিমদের একতার প্রতীক কাবা শরীফ, আবেগ ও অনুভূতির সর্বোচ্চ স্থান 💠🕋💠 ‘পবিত্র কাবা শরিফ’ পৃথিবীতে আল্লাহ তায়ালার জীবন্ত নিদর্শন। সৃষ্টির আদিকাল থেকেই আল্লাহ তায়ালা কাবাকে তাঁর মনোনীত বান্দাদের মিলনমেলা হিসেবে কবুল করেছেন। ভৌগোলিকভাবে গোলাকার পৃথিবীর মধ্যস্থলে বরকতময় পবিত্র কাবার অবস্থান- এটাও অনেকের জন্য আশ্চর্যজনক বিষয়। কাবাগৃহের অন্যতম বৈশিষ্ট্য হলো, তা পৃথিবীর সর্বপ্রথম ও সুপ্রাচীন ঘর। কোরআনের ভাষায়, ‘নিঃসন্দেহে সর্বপ্রথম ঘর, যা মানুষের জন্য নির্ধারিত হয়েছে, সেটিই হচ্ছে এ ঘর, যা মক্কা নগরীতে অবস্থিত।’ (সুরা: আল ইমরান, আয়াত: ৯৬) ইসলামী জ্ঞানের তথ্যমতে পৃথিবীতে ভূমির সৃষ্টি হয় বিশাল সাগরের মাঝে, এর মাঝে মক্কায় অবস্থিত কাবাঘরের স্থলকে কেন্দ্র করেই। তাই, কাবার নিচের অংশটুকু অর্থাৎ কাবাঘরের জমিনটুকু হচ্ছে পৃথিবীর প্রথম মাটি। ধীরে ধীরে এর চারপাশ ভরাট হয়ে সৃষ্টি হয় একটি বিশাল মহাদেশের। পরে এক মহাদেশ থেকেই সৃষ্টি হয় সাত মহাদেশের। মাটিতে রূপান্তর হওয়ার আগে কাবা সাদা ফেনা আকারে ছিল। সে সময় পৃথিবীতে পানি ছাড়া কিছু ছিল না। আল্লাহর আরশ ছিল পানির ওপর। মাটি বিছানোর পর জমিন নড়তে থাকে

৩২,৯০৪ পরিবারকে ঈদ উপহার হিসেবে ঘর ও জমি দিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

Image
'৩২,৯০৪ পরিবারকে ঈদ উপহার হিসেবে ঘর ও জমি দিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা' প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আরও ৩২ হাজার ৯০৪টি গৃহহীন ও ভূমিহীন পরিবারের একটি বাড়ি পাওয়ার স্বপ্ন বাস্তবে পরিণত হয়েছে, কেননা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ তাদের কাছে সরকারি খরচে বাড়ি হস্তান্তর করেছেন। যার মোট উপকারভোগীর সংখ্যা ১৫০,২৩৩ জন। ঈদ-উল-ফিতরের আগে তাঁর উপহার হিসেবে আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের তৃতীয় ধাপের আওতায় উপকারভোগীদের দুই শতক জমিতে টিনশেড আধা-পাকা ঘর প্রদান করা হয়। প্রধানমন্ত্রী ভার্চুয়ালি নবনির্মিত বাড়ির দলিল ও চাবি বিতরণ করেন। তিনি বলেন, ‘আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় ৩২ হাজার ৪শ’ ৯টি গৃহহীন ও ভূমিহীন পরিবারের মাঝে জমি ও ঘর দিয়েছি। আমি আসন্ন ঈদ-উল-ফিতরের উপহার হিসেবে আজ এসব জমি ও ঘর দিয়েছি।’ প্রধানমন্ত্রী বলেন, তাঁর সরকার মুজিব বর্ষের কর্মসূচির অংশ হিসেবে এই দফায় ভূমিহীন ও গৃহহীনদের পুনর্বাসিত করেছে। তিনি আরো বলেন, ‘ যারা ঘর পেয়েছে, তাদের মুখের হাসি আমি খুব পছন্দ করি’ উল্লেখ করে তিনি সবাইকে বিশেষকরে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীদেরকে জাতির পিতার আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে অসহায় মানুষের পাশে দাঁড়ানোর আহবান জানান। জাতির পি

বদলে যাওয়ার গল্প : Story of change - Durbar Bagerhat

Image
আগামী ২৬ এপ্রিল ২০২২ সারাদেশে ওসমানের মতো প্রায় ৩৩ হাজার পরিবার পাচ্ছে তাদের ঈদ উপহার দুই শতক জমিসহ দুইকক্ষ বিশিষ্ট সেমি পাকা ঘর। জয় বাংলা। জয়তু শেখ হাসিনা। বদলে যাওয়ার গল্প: (১) নাম- ওসমান গনি, স্ত্রী- ফিরোজা বেগম বাগেরহাট সদর উপজেলার খানপুর ইউনিয়নের ওসমান গণি। পিতা মৃত ইব্রাহিম শেখ। বাবা গোবিন্দপুর গ্রামে পরের জমিতে থেকে ডালা বুনতেন। ছোট বেলায় তিন ভাই বোনের সংসার চালাতে বাবার খুব কষ্ট হত। ১০ বছর বয়সে বাবা মারা যাওয়ার পর জীবন হয়ে পড়ে আরো দু্র্বিষহ। আজ এক বাড়ী তো কাল অন্য বাড়ি থাকতে হত। নিরূপায় হয়ে চট্টগ্রাম চলে যায় জীবনের সাথে সংগ্রম করতে করতে। ফুটপাতে ঘুমাত। মাঝে মাঝে মাছ ধরত। চট্টগ্রামে দীর্ঘ ১৮ বছর থেকে আবার নাড়ীর টানে তার জন্মস্থানে চলে আসে। বিয়ে করে উত্তর খানপুরে বসবাসরত কাছেম মোল্লার মেয়ে ফিরোজাকে। শ্বশুরেরও কোন জায়গা জমি ছিল না। দরিদ্র পরিবারে বিয়ে করে কোথাও থাকার মত জমি নাই। জৌখালী নদীর পাড়ে ঘর বেধে থাকত আর নদীতে মাছ ধরে কোন রকম জীবন চালাতে থাকে। বছর খানের আগে লোকমুখে শুনতে পারে যে মানানীয় প্রধানমন্ত্রী ভূমিহীনদের জমিসহ ঘর প্রদান করছেন। স্থানীয় প্রশাসনের কাছে আবেদন

শেখ তন্ময়ঃ সোনার বাংলা গড়ার অদম্য স্বপ্নে ক্লান্তিহীন।

Image
"সোনার বাংলা গড়ার অদম্য স্বপ্নে ক্লান্তিহীন- শেখ তন্ময়" বাংলাদেশের জন্ম হয়েছিল কিংবদন্তীর এক কাণ্ডারির হাতে, স্বপ্ন দেখার অদম্য সাহসে, আত্মত্যাগের স্ফুলিঙ্গে। হাজার বছরের সেই শ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা "বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান" এই জাতির জন্য শুধু একটি স্বাধীন দেশই আনেন নি আমাদের চোখে বুনে দিয়েছিলেন সোনার বাংলা গড়ে তোলার স্বপ্ন। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সর্বোত্তম ব্যবহারের মাধ্যমে একটি প্রযুক্তিনির্ভর, জ্ঞান ভিত্তিক, ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত উন্নত দেশ গড়ার সেই স্বপ্নের বাস্তবায়নে তিনি গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করতে থাকেন বিভিন্ন উদ্যোগ। মাত্র তিন বছরেই যুদ্ধ বিধ্বস্ত বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি চমকে দেয় বিশ্বকে। ১৯৭৩ সালে জুলিও কুরি শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হন বঙ্গবন্ধু। মহাত্মা গান্ধী, নেলসন ম্যান্ডেলা, মার্টিন লুথার কিং প্রমুখ বিশ্ব নেতাদের পাশে উচ্চারিত হয় বঙ্গবন্ধুর নাম। সদ্য স্বাধীন বাংলাদেশকে তিনি নিয়ে যান অনন্য উচ্চতায়। কিন্তু ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সোনার বাংলা গড়ার সেই স্বপ্নকে ধূলিসাৎ করতে ষড়যন্ত্রকারীরা জাতির পিতা, তার সহধর্মিনী বেগম ফজিলাতুন্নেছা মুজিব,