Skip to main content

সরকারি পি.সি. কলেজ, বাংলাদেশের একটি স্বনামধন্য কলেজ।





পি.সি. বাগেরহাটের কলেজ - বাংলাদেশের অন্যতম সেরা কলেজ

সরকারি পি.সি. বাগেরহাটের কলেজ বাংলাদেশের অন্যতম সেরা কলেজ। এটি একাডেমিক শ্রেষ্ঠত্বের জন্য উচ্চ মান অর্জন করেছে, যা বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় স্বীকৃতি সংস্থাগুলি দ্বারা স্বীকৃত।


কলেজটি 17:1 এর ছাত্র-অনুপাতের অনুপাত সহ 5000-এরও বেশি শিক্ষার্থীকে এবং যুক্তরাজ্য, চীন, জাপান এবং অন্যান্য দেশের আন্তর্জাতিক স্নাতক সহ 100 টিরও বেশি অনুষদের মানসম্পন্ন শিক্ষা প্রদান করে।

সরকার পি.সি. কলেজটি ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের বাগেরহাট রেলওয়ে স্টেশনের কাছে অবস্থিত। এটি 1953 সালে পাকিস্তানের শিক্ষা মন্ত্রনালয় দ্বারা প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল পুরুষ এবং মহিলাদের জন্য উচ্চ শিক্ষা প্রদানের জন্য যারা আর্থিক সীমাবদ্ধতা বা পেশাগত প্রতিশ্রুতির কারণে এটি অনুসরণ করতে পারছেন না। এটি বাংলাদেশের প্রাচীনতম প্রতিষ্ঠানগুলির মধ্যে একটি, যেখানে বাংলাভাষী লোকেরা তাদের উচ্চ শিক্ষার প্রথম স্বাদ পেয়েছে।
কলেজটিতে একটি লাইব্রেরি, একটি রসায়ন ল্যাব, একটি বৈদ্যুতিক ল্যাব, একটি আইটি ল্যাব এবং পদার্থবিদ্যা, গণিত, ভূগোল এবং অর্থনীতি বিভাগ রয়েছে।
পি.সি. কলেজে দুটি বিভাগ রয়েছে - ছেলেদের জন্য বিজ্ঞান বিভাগ এবং মেয়েদের জন্য কলা বিভাগ - 7 ম শ্রেণী থেকে 12 তম শ্রেণী পর্যন্ত প্রায় 170 জন শিক্ষার্থীকে ইংরেজি সহ সাধারণ শিক্ষা প্রদান করছে

পি.সি. কলেজ বাংলাদেশের সেরা কলেজ এবং সরকারি কলেজগুলির জন্য একটি মর্যাদাপূর্ণ প্রতিষ্ঠান
শিক্ষার্থীরা একটি পরীক্ষা দিয়ে এবং যোগ্যতার মানদণ্ড পূরণ করে (সাধারণত SSC বা তার সমমানের) স্নাতক ডিগ্রি প্রোগ্রামে ভর্তি হতে পারে। শিক্ষার্থীরা যদি সেরা শিক্ষা ও মানসম্পন্ন প্রশিক্ষণ পেতে চায় তাহলে এই কলেজে ভর্তি হওয়া উচিত।

পি.সি. কলেজ, বাগেরহাট বাংলাদেশের একটি স্বনামধন্য কলেজ। এটি একটি সরকারি স্নাতক কলেজ যেখানে গ্রামীণ এলাকা এবং দেশের সবচেয়ে দরিদ্র জেলা থেকে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিক্ষার্থী রয়েছে। কলেজটি তার স্বচ্ছতা, জবাবদিহিতা এবং মানসম্মত শিক্ষার মাধ্যমে শ্রেষ্ঠত্বের সংস্কৃতি তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে।
পিসি কলেজটি 12 ই ডিসেম্বর 1907-এ ঢাকা, পূর্ববঙ্গ এবং আসামের তৎকালীন ব্রিটিশ সরকার দ্বারা একটি ইংরেজি-মাধ্যম স্কুল হিসাবে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল যার মাত্র একটি বিল্ডিং ছিল যার প্রথম তলায় চারটি কক্ষ এবং একটি শ্রেণীকক্ষ এবং নিচতলায় ছয়টি কক্ষ ছিল। ছেলেদের এখন এটিতে 16টিরও বেশি ভবন রয়েছে যার দুটি তলা রয়েছে প্রতিটি ভবনে দুটি করে শ্রেণীকক্ষ রয়েছে।



সরকারি পি.সি. কলেজ বাংলাদেশের খুলনা বিভাগের বাগেরহাট জেলার সব থেকে পুরাতন ঐতিহ্যবাহী আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র মহাবিদ্যালয় যা বর্তমানে বাগেরহাট সরকারি পিসি কলেজ নামে পরিচিত।


ইতিহাস:- পীর খানজাহান আলী'র পূন্যভূমি বাগেরহাট-এ আচার্য্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়'র নেতৃত্বে স্থানীয় খলিফাতাবাদ ও হাবেলী পরগনার জমিদার, সাধারণ মানুষ ও বিদ্যোৎসাহী ব্যক্তিগণ “বাগেরহাট কলেজ”-এর ভিত্তি রচনা করলেন ১৯১৬-১৯১৮খ্রীঃ কালক্রমে ১৯১৮ খ্রীঃ ০৯আগষ্ট “প্রফুল্ল চন্দ্র কলেজ” নামে কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয় এ প্রতিষ্ঠানের স্বীকৃতি দান করেন। বাগেরহাটে শিক্ষানুরাগী জনগনের চেষ্টায় ১৯১৫ সালে কাড়াপাড়া গ্রামে এক শিক্ষক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এই সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববরেণ্য বিজ্ঞানী আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়। ১৯১৭ সালের প্রথম দিকে কাড়াপাড়া শরৎচন্দ্র উচ্চ বিদ্যালয়ের অনুষ্ঠানে কলেজ প্রতিষ্ঠার দাবি ও পরিকল্পনার কথা প্রথম প্রত্যক্ষভাবে উত্থাপন করা হয়। এক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হয়ে আসেন তৎকালিন জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মি: জে ভাস এম আই সি এম (J VASS ICS) জনগণের পক্ষে এ সভায় দাবী উত্থাপন করেন সৈয়দ সুলতান আলী। ১৯১৭ সালে ২৮ অক্টোবর কলেজ প্রতিষ্ঠার বাস্তব পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়। দশানীর জমিদার গোপালচন্দ্র বিশ্বাসের বাড়ীতে হাবেলী খলিফাতাবাদের একটি সভা অনুষ্ঠিত হয়। কলেজ প্রতিষ্ঠায় একে একে অংশগ্রহণ করেন কাড়াপাড়ার জমিদার বংশের প্রবীন সদস্য অশ্বিনী কুমার রায় চৌধুরী, হেমচন্দ্র রায় চৌধুরী, নিশিকান্ত দাস,মহেন্দ্রনাথ বিশ্বাস, শুকলাল নাগ, সৈয়দ সুলতান আলী, ওবায়েদুল হক, রাজেন্দ্রকুমার নাগ, চন্দ্রকান্ত দাস, সুরেশচন্দ্র গুহ, পূর্ণচন্দ্র রায় চৌধুরী, ভারতচন্দ্র রায়, প্রসন্ন কুমার রায়। প্রয়োজনীয় অর্থ সংগ্রহ ও কলেজের জন্য স্থান নির্বাচন করা হয় হরিণখানা গ্রামে। কলেজের জন্য জমি প্রদান করেন সমাজ সেবক শেখ মো: কাসেম আলী এবং তার ভাই শেখ মো: সাবেদ আলী।



এসময় কলেজ স্থাপন বিষয়ে পি.সি. রায়ের সাথে যোগাযোগ করা হয়। পি.সি. রায় কলেজ স্থাপনের আশ্বাস প্রদান করেন। ১৯১৮ সালে ৮ ই আগস্ট কলেজের শিক্ষক ও জনবল কাঠামো নিয়োগ করা হয়। কলেজের প্রথম অধ্যক্ষ হন কামাখ্যাচরণ নাগ। তিনি এর আগে বি.এল কলেজের অধ্যক্ষ ছিলেন। ১৯১৮ সালে ৯ ই আগস্ট কলা বিভাগের পাঠদানের মাধ্যমে কলেজের যাত্রা শুরু হয়। কলেজের অনুমোদন ১৯২১ সালে। ১৯২২ সালের ১৪ই ফেবুয়ারি কলেজের ট্রাস্টি বোর্ডের সভায় পুকুর খননের সিদ্ধান্ত হয়। ১৯৩৫ সালে ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য মঘিয়ার জমিদার রামনরায়ন রায় চৌধুরীর প্রদত্ত অর্থ কলেজের সৌন্দর্য বৃদ্ধির উদ্দেশ্যে মনোরম পার্ক নির্মান করা হয়। এ পার্কের নাম রামনারায়ণ পার্ক। প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকে ১৯৩৩ সাল পর্যন্ত কলেজের নাম ছিল বাগেরহাট কলেজ। এর পর কলেজের পরিচালনা পর্যদের সিদ্ধান্ত মোতাবেক নাম পরিবর্তন করে প্রফুল্লচন্দ্র কলেজ বা পি.সি. কলেজ নামকরণ করা হয়। পি.সি রায়ের বেঙ্গল কেমিক্যাল থেকে বিনামূল্যে যন্ত্রপাতি এনে বিজ্ঞানাগার স্থাপন করা হয়। গ্যাস প্লান্ট বসানো হয়নি। ডায়নামো দিয়ে পি.সি কলেজে আলোর ব্যবস্থা করা হয় তখনো বাগেরহাট শহরে বিদ্যুৎ আসেনি। আচার্য্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়'র অনুরোধে ঋষি কামাখ্যাচরণ নাগ এ কলেজের অধ্যক্ষের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন। প্রায় বাইশ বছর যাবৎ তিনি অধ্যক্ষের দায়িত্ব পালন করেন। তাঁর ছিল অসাধারণ পান্ডিত্য। ইংরেজী, বাংলা, সংস্কৃত, পদার্থবিজ্ঞান, গণিত, অর্থনীতি, ইতিহাস, দর্শন, প্রভৃতি বিষয়ে তিনি তাৎণিকভাবে শ্রেণী পাঠদান করতে পারতেন। কলেজের গঠনকালে গভার্নিং বডির সদস্যদের সাথে নিজে দ্বারে দ্বারে ঘুরে অর্থ সংগ্রহ করতেন।



১৯২৪ খ্রীঃ ইংরেজী, গনিত, ইতিহাস, ও সংস্কৃত বিষয়ে অনার্স পড়ানো হতো। পরবর্তীতে বাংলা, অর্থনীতি, আরবী ইত্যাদি বিষয়ে অনার্স খোলা হয়। ১৯৪৭ খ্রীঃ দেশ বিভাগের পর সাময়িকভাবে এ কলেজের অগ্রগতি কিছুটা ব্যাহত হয়। ১৯৬০ খ্রীঃ হতে পুনরায় বিজ্ঞান ও বাণিজ্য শাখায় ডিগ্রী কোর্স চালু হয়। এ সময়ে কলেজের ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা প্রায় ৩০০০ (তিন হাজার) এবং হোস্টেলে প্রায় ৫০০ (পাঁচশত) ছাত্রের আবাসনের ব্যবস্থা ছিল। সাতক্ষীরা, যশোর, গোপালগঞ্জ এবং বরিশালের পশ্চিমাঞ্চলের শিার্থীরা এ কলেজে পড়াশুনা করতো। সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের ঘোষণা মোতাবেক ১৯৭৯ খ্রীঃ ৭মে থেকে কলেজটি জাতীয়করণ করা হয়। ১৯২৪ খ্রীঃ পর থেকে কেবলমাত্র বাংলায় অনার্স কোর্স চালু ছিল। ১৯৯৬ সাল হতে ১৪ (চৌদ্দ) টি বিষয়ে অনার্স ও ৬ (ছয়) টি বিষয়ে মাস্টার্স কোর্স চালু আছে। অনার্স বিষয়গুলি - বাংলা, ইংরেজী, অর্থনীতি, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, ইতিহাস, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, দর্শন, গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, প্রাণিবিদ্যা, উদ্ভিদবিজ্ঞান, হিসাববিজ্ঞান ও ব্যবস্থাপনা। মাস্টার্স বিষয় - বাংলা, ইংরেজী, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি, হিসাববিজ্ঞান ও উদ্ভিদবিজ্ঞান।


কলেজের জমির পরিমান - ২০ (বিশ) একর । ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা - ৮০০০ (আট হাজার) । শিক্ষকের পদ - ৬৫ টি।


একাডেমিক বিভাগ সমূহ:- বাংলা, উদ্ভিদ বিজ্ঞান, রসায়ন, ইংরেজি, অর্থনীতি, ইসলামের ইতিহাস এবং সংস্কৃতি, গণিত, দর্শন, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, পদার্থ বিজ্ঞান, সমাজ কর্ম, জীব বিজ্ঞান সহ-পাঠক্রম সংক্রান্ত কার্যক্রম এর মধ্যে রয়েছে: বিতর্ক প্রতিযোগিতা, বক্তৃতা প্রতিযোগিতা, আবৃত্তি প্রতিযোগিতা, ক্বিরাত প্রতিযোগিতা, বিজ্ঞান মেলা, বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, বার্ষিক পিকনিক, বার্ষিক ভ্রমণ, বার্ষিক ফুটবল টুর্নামেন্ট, বার্ষিক বাস্কেটবল টুর্নামেন্ট, বার্ষিক ক্রিকেট টুর্নামেন্ট, নৃত্য প্রতিযোগিতা, সংগীত প্রতিযোগিতা।



শতবর্ষে বাগেরহাটের সরকারি পিসি কলেজ:- ১৯১৮ সালের ৯ই আগস্ট বাগেরহাট শহরের হরিণখানা এলাকায় বাগেরহাট কলেজ নামে যাত্রা শুরু করা এ কলেজের ছাত্র ছিলেন স্যার জগদিশ চন্দ্র বসু, কবি মেঘনাদ রায় ও শেরে বাংলা একে ফজলুল হক প্রমুখ। ১৯৬০ সালে এই কলেজে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল প্রায় তিন হাজার। এ সময় বিজ্ঞান ও বাণিজ্য শাখায় স্নাতক (পাস) কোর্স চালু করা হয়। বর্তমানে কলেজটিতে ১৪টি বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) ও ৯টি বিষয়ে স্নাতকোত্তর কোর্স চালু আছে। প্রায় ২০ একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত কলেজে বর্তমানে একাদশ-দ্বাদশসহ সব মিলিয়ে প্রায় সাড়ে আট হাজার শিক্ষার্থী রয়েছেন। শুরুতে কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে থাকলেও কলেজটি পরবর্তী সময়ে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে চলে আসে। বর্তমানে কলেজটি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের তালিকায় আছে। গত বছর পিসি কলেজ খুলনা বিভাগে অষ্টম ও সারা দেশে ৮৯তম হয়। এই কলেজে অন্যান্যের মধ্যে শহীদ অধ্যাপক মোয়াজ্জেম হোসেন, কথাসাহিত্যিক আবু বকর সিদ্দিক, বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা আবদুল্লাহ আবু সায়ীদের বাবা আযীমউদ্দিন আহমদ প্রমুখ শিক্ষকতা করেছেন। বাগেরহাট শহরের পশ্চিম পাশে অত্যন্ত নিরিবিলি পরিবেশে এ কলেজটির অবস্থান।



এ কলেজের পরীক্ষার ফলাফল খুবই সন্তোষজনক। পরম করুনাময়ের কাছে প্রার্থনা করি এ কলেজের শ্রীবৃদ্ধি এবং সাফল্য উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাক।


ওয়েবসাইট: http://www.pccollege.edu.bd/




কীওয়ার্ড: government p.c college bagerhat, government p c college bagerhat, government p.c., bagerhat, public college, সরকারি পিসি কলেজ বাগেরহাটের ইতিহাস, বাজারহাটে পিসি কলেজ, বাজারহাটে পিসি কলেজের তালিকা, সরকারি পিসি কলেজ বাগেরহাট, বাজারহাটের সেরা পিসি কলেজ, সরকারি পিসি কলেজ বাগেরহাট, সরকারি পিসি কলেজ বাগেরহাট, সরকারী পি.সি. কলেজ বাগেরহাট, p.c কলেজ বাগেরহাট, সরকারি পিসি কলেজ বাগেরহাট, বাংলাদেশের পাবলিক কলেজে ভর্তির প্রয়োজনীয়তা, সরকারি পিসি, বাগেরহাট, পাবলিক কলেজ, সরকারি পিসি ভর্তির প্রয়োজনীয়তা, সরকারি পিসি ভর্তির জন্য আবেদন প্রক্রিয়া



💡 Tip: To write SEO friendly long-form content, select each section heading along with keywords and use the "Paragraph" option from the ribbon. More descriptive the headings with keywords, the better.



Learn More: Durbar Bagerhat

Comments

Popular posts from this blog

The Untold Story: Why Did the Canadian Prime Minister's Family Break Up?

The Untold Story: Why Did the Canadian Prime Minister's Family Break Up? Discover the untold story behind the breakup of the Canadian Prime Minister's family in this intriguing article. Uncover the reasons and secrets that led to their separation. The breakup of the Canadian Prime Minister's family has been a topic of intrigue and speculation. In this article, we delve into the untold story behind their separation, uncovering the reasons and secrets that led to the end of their relationship. Introduction to the Canadian Prime Minister's family. The Canadian Prime Minister's family has always been in the spotlight, with their every move and decision scrutinized by the public. However, behind the scenes, there were hidden tensions and conflicts that eventually led to their breakup. In this article, we will provide an introduction to the Prime Minister's family, shedding light on their dynamics and the events that ultimately led to their separation. Sig...

The Unexpected Journey of Gabby Williams: From UConn Stardom to French Triumph

From UConn to France: Gabby Williams’ Remarkable Athletic Journey Imagine watching an electrifying women’s basketball game and seeing Gabby Williams—once a star player at UConn and the WNBA—now proudly wearing the French tricolor instead of Team USA’s red, white, and blue. How did this American-born athlete end up representing France on the international stage? Her journey is rooted in dual citizenship, rich family heritage, and a deep passion for the game. The UConn Era: A Beacon of Excellence Gabby Williams is far from an ordinary athlete. For anyone following women’s college basketball over the past decade, her name is synonymous with excellence. As a standout player for the UConn Huskies—an emblem of women’s basketball prowess—Williams made a lasting impression. Under the guidance of the legendary Geno Auriemma, she was instrumental in leading UConn to multiple NCAA championships, showcasing exceptional versatility, athleticism, and basketball IQ. Williams exemplified the complete ...

Google I/O 2025: What to Expect - AI, Android, Pixel & Beyond!

Google I/O 2025: Peering into the Future – AI, Android 16, Pixel & Beyond! Google I/O 2025: What to Expect - AI, Android, Pixel & Beyond! The tech world thrives on anticipation, and few events stir up quite as much excitement as Google I/O. While the dust may have just settled (or is about to settle) on I/O 2024, true tech aficionados are already casting their gazes further, towards  Google I/O 2025 . This annual developer conference is Google’s prime stage to unveil its latest software breakthroughs, hardware innovations, and the overarching vision for its vast ecosystem. So, grab your virtual crystal ball as we dive deep into what Google might have in store for us at  Google I/O 2025 . This is pure speculation, of course, based on current trends, Google’s trajectory, and a healthy dose of informed guesswork. But isn’t that half the fun? What Exactly IS Google I/O? A Quick Refresher For the uninitiated, Google I/O (Input/Output) is more than just a series ...