বাংলাদেশকে ৬৮ কোটি ডলার দিলো আইএমএফ
বাংলাদেশকে ৬৮ কোটি ডলার দিলো আইএমএফ
১৩ ডিসেম্বর, ২০২৩
আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) বাংলাদেশকে ৬৮ কোটি ১০ লাখ ডলারের ঋণের দ্বিতীয় কিস্তি অনুমোদন করেছে। আজ, বুধবার (১৩ ডিসেম্বর) আইএমএফের বোর্ড মিটিংয়ে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
এর আগে, ২০২২ সালের ২২ জুন আইএমএফ বাংলাদেশকে ১২শ' কোটি ডলারের ঋণ সহায়তা প্রদানের ঘোষণা দেয়। এই ঋণের প্রথম কিস্তি ৭৫০ কোটি ডলার গত আগস্টে বাংলাদেশ পায়।
আইএমএফের ঋণ বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য একটি বড় সহায়ক। এই ঋণের অর্থ দিয়ে সরকার মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি, এবং সরকারি ঋণ নিয়ন্ত্রণে কাজ করবে।
আইএমএফের ঋণের শর্ত পূরণে বাংলাদেশ ইতিমধ্যেই অগ্রগতি করেছে। সরকার মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। এছাড়াও, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধির লক্ষ্যে সরকার বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ এবং রফতানি বৃদ্ধির জন্য কাজ করছে।
আইএমএফের ঋণ বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য একটি ইতিবাচক বার্তা। এই ঋণের মাধ্যমে বাংলাদেশ তার অর্থনৈতিক উন্নয়ন অব্যাহত রাখতে সক্ষম হবে।
বাংলাদেশের জন্য আইএমএফের ঋণের প্রভাব
আইএমএফের ঋণ বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য বেশ কিছু ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। এর মধ্যে রয়েছে:
মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ: আইএমএফের ঋণের অর্থ দিয়ে সরকার মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করবে। সরকার ইতিমধ্যেই মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে বেশ কিছু পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।
বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি: আইএমএফের ঋণের অর্থ দিয়ে সরকার বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধিতে কাজ করবে। সরকার বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ এবং রফতানি বৃদ্ধির জন্য কাজ করছে।
সরকারি ঋণ নিয়ন্ত্রণ: আইএমএফের ঋণের অর্থ দিয়ে সরকার সরকারি ঋণ নিয়ন্ত্রণে কাজ করবে। সরকার ঋণ গ্রহণের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করছে।
আইএমএফের ঋণ বাংলাদেশের অর্থনীতির জন্য একটি বড় সহায়ক। এই ঋণের অর্থ দিয়ে সরকার মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বৃদ্ধি, এবং সরকারি ঋণ নিয়ন্ত্রণে কাজ করবে। এতে বাংলাদেশের অর্থনীতির উন্নতি হবে এবং দেশের মানুষের জীবনযাত্রার মান বৃদ্ধি পাবে।
Comments